The Single Best Strategy To Use For bangladeshi news Media

Wiki Article

ছবির ক্যাপশান, হোয়াইট হাউজের ওভাল অফিসে হাসি মুখে ক্যামেরার সামনে মি. ট্রাম্প।

ডোনাল্ড জন ট্রাম্প সিনিয়র ১৯৪৬ সালের ১৪ই জুন নিউ ইয়র্ক শহরের কুইন্সে জন্মগ্রহণ করেন।[১৫][১৬][১৭] তার মা ম্যারী অ্যানী একজন গৃহিণী ও লোকহিতৈষী[১৮] এবং তার বাবা ফ্রেড ট্রাম্প (১৯০৫-১৯৯৯) ছিলেন একজন রিয়েল স্টেট ব্যবসায়ী। পাঁচ ভাই-বোনের মধ্যে ট্রাম্প চতুর্থ। তার মা ম্যারী অ্যানি স্কটিশ দ্বীপ লিউয়িসের টং গ্রামের বাসিন্দা।[১৯] ১৯৩০ সালে ১৮ বছর বয়সে তার মা ম্যারী অ্যানী যুক্তরাষ্ট্রে চলে আসেন এবং সেখানে তার বাবা ফ্রেড ট্রাম্পের সাথে তার মার পরিচয় হয়। তারা ১৯৩৬ সালে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়। ট্রাম্পের এক ভাই, রবার্ট (জন্ম: ১৯৪৮) এবং দুই বোন: ম্যারীঅ্যানী (জন্ম: ১৯৩৭) এবং এলিজাবেথ (জন্ম: ১৯৪২) রয়েছে। ট্রাম্পের বোন ম্যারীঅ্যানি যুক্তরাষ্ট্রের ফেডেরাল আদালতের একজন বিচারপতি।[২০] ট্রাম্পের আরেক ভাই ফ্রেড জুনিয়রের মৃত্যু হয়েছিল (১৯৩৮-১৯৮১) অতিরিক্ত মদ্যপানের দরুণ।[২১]

 ট্রাম্পের স্ত্রী মেলানিয়া, ২০১১ সালে।

..ভবিষ্যৎ আমাদের এবং আমাদের স্বর্ণযুগ সবে শুরু হয়েছে," বলেন ট্রাম্প।

‘মেক আমেরিকা গ্রেট এগেন’-কে তার প্রচারাভিযানের স্লোগান বানিয়ে সহজেই রিপাবলিকান পার্টির অন্যান্য সদস্যদের (যারা প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী হতে ওই দলের মনোনয়ন চেয়েছিলেন), পিছনে ফেলে দিয়ে ডেমোক্র্যাট প্রার্থী হিলারি ক্লিনটনের মুখোমুখি হন।

নির্বাচনি প্রচারে তার সম্পদ এবং ব্যবসায়িক সাফল্যকে জাহির করতে দেখা গিয়েছিল এই রিয়েল এস্টেট টাইকুনকে। তিনি মেক্সিকোর বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে ‘মাদক, অপরাধ ও ধর্ষকদের পাঠানোর’ অভিযোগ আনেন এবং দাবি করেন সীমান্তে প্রাচীর নির্মাণের খরচ ওই দেশকেই দিতে হবে।

২০১৫ সালের জুনের আগ পর্যন্ত ডোনাল্ড ট্রাম্প আনুষ্ঠানিকভাবে হোয়াইট হাউসের লড়াইয়ে শামিল হওয়ার ঘোষণা করেননি। সেই সময় ‘আমেরিকান ড্রিম’কে মৃত বলে ঘোষণা করেছিলেন বটে কিন্তু প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন ‘আমেরিকান ড্রিমকে আরও বৃহত্তর এবং ভালোভাবে ফিরিয়ে আনার’।

বাংলাদেশে দারিদ্র্যের হার বৃদ্ধির বিশ্বব্যাংকের আশঙ্কাকে কীভাবে দেখছেন অর্থনীতিবিদেরা

ট্রাম্পের বিপুল সংখ্যক সমর্থক সেখানে জড়ো হন।

বাংলাদেশে দারিদ্র্যের হার বৃদ্ধির বিশ্বব্যাংকের আশঙ্কাকে কীভাবে দেখছেন অর্থনীতিবিদেরা

সরেজমিন দিনাজপুর: ভবেশ রায়ের মৃত্যুর আগে তিনঘণ্টায় যা যা ঘটেছিল

ডোনাল্ড ট্রাম্পের অধীনে তাদের পারিবারিক ব্যবসার ফোকাস ব্রুকলিন ও কুইন্সের আবাসিক প্রকল্পের বদলে চলে যায় চাকচিক্যময় ‘ম্যানহাটন প্রকল্প’ বাস্তবায়নের দিকে।

ট্রাম্প ও ইলন মাস্কের ডিপার্টমেন্ট অব গভমেন্ট এফিসিয়েন্সি ইউএসএইড এবং শিক্ষা বিভাগ-সহ একাধিক ফেডারেল সংস্থাকে কার্যত ভেঙে দেয়, একতরফাভাবে কয়েক হাজার কর্মীকে চাকরিচ্যুত করে, এবং প্রশাসনিক কার্যাবলী ন্যূনতমে হ্রাস করে।[২৯৯][৩০০][৩০১] কিছু পদক্ষেপ, যেমন ভোক্তা আর্থিক সুরক্ষা ব্যুরো ভেঙে দেওয়ার চেষ্টা, ফেডারেল আদালত দ্বারা থামানো হয়েছে।[৩০২] তার অনেক পদক্ষেপের মাধ্যমে ঐতিহাসিকভাবে স্বাধীন প্রতিষ্ঠানগুলোকে খর্বিত রূপে নির্বাহী শাখার সরাসরি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করা হয়।[৩০৩]

১৯৯০ সালে এই যুগলের বিবাহবিচ্ছেদ হয়। বিচ্ছেদের সময় আদালতে তাদের আইনি লড়াই নিয়মিত ‘গসিপ কলামে’ স্থান পেয়েছে।

https://dailysabasbd.com/

Report this wiki page